bangladeshi news Media Options
bangladeshi news Media Options
Blog Article
বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী ঘোষণা করার কথা ছিল।
প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট, কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৪টি।
প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নেয়ার পরে দেয়া বক্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি বেশ কিছু নির্বাহী আদেশ জারি করতে যাচ্ছেন।
গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস
প্রেসিডেন্ট হিসাবে মি. ট্রাম্পের মেয়াদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের জন্য একটা ‘অনিশ্চিত’ সময় ছিল। প্রায়শই অন্য দেশের নেতাদের সঙ্গে তাকে প্রকাশ্যে বিবাদে জড়াতে দেখা গিয়েছে।
নির্বাচনি প্রচারে তার সম্পদ এবং ব্যবসায়িক সাফল্যকে জাহির করতে দেখা গিয়েছিল এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনকে। তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মাদক, অপরাধ ও ধর্ষকদের পাঠানোর’ অভিযোগ আনেন এবং দাবি করেন সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের খরচ ওই দেশকেই দিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডােনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অন্যদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে।
তিনি তার আয়কর সংক্রান্ত তথ্য পরীক্ষা হওয়ার হাত থেকে থেকে আড়াল করেছেন। ২০২০ সালে ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর প্রতিবেদনে তার বিরুদ্ধে বছরের পর বছর আয়কর এড়ানোর অভিযোগ এবং দীর্ঘস্থায়ী আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে তথ্য প্রকাশিত হয়েছিল।
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ওঠা একাধিক অভিযোগের তালিকায় রয়েছে একটা ফাঁস হওয়া অডিও টেপ যেখানে তিনি যৌন নির্যাতন নিয়ে তার বড়াই করছেন বলে অভিযোগ। একইসঙ্গে সেই সময় তিনি জনমত জরিপে পিছিয়ে পড়েছিলেন।
ট্রাম্প তার অভিবাসন নীতির মাধ্যমে আনুমানিক ১১ মিলিয়ন অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত করা এবং মেক্সিকান-যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে একটি সু-দৃঢ় দেওয়াল নির্মাণের প্রস্তাবনা রাখেন।[৫৩] এরই পরিপ্রেক্ষিতে মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট ফেলিপ স্পোর্টস কালডেরন বলেন যে, "এরকম গো-মূর্খ দেওয়াল নির্মাণের জন্য আমরা এক পয়সাও খরচ করতে আগ্রহী নয়। এবং এই ধরনের প্রস্তাবনা সম্পূর্ণই অর্থহীন।"[৫৪]
ট্রাম্প একমাত্র আধুনিক মার্কিন রাষ্ট্রপতি যিনি দায়িত্ব ছাড়ার সময় কর্মশক্তিকে ৩ মিলিয়ন লোক কমিয়ে দিয়েছিলেন।[১২৯][১৩৭] তিনি জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ঐকমত্য প্রত্যাখ্যান করেন।[১৩৮][১৩৯][১৪০][১৪১] তিনি নবায়নযোগ্য শক্তি গবেষণার বাজেট ৪০% কমিয়ে দেন এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধে ওবামা-যুগের নীতিগুলো বাতিল করেন।[১৪২] তিনি প্যারিস চুক্তি থেকে সরে আসেন, যার ফলে যুক্তরাষ্ট্র একমাত্র দেশ হিসেবে এটি অনুমোদন করেনি।[১৪৩] তিনি জীবাশ্ম জ্বালানি উৎপাদন ও রপ্তানি গাজা বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেন।[১৪৪][১৪৫] তার আমলে প্রাকৃতিক গ্যাসের সম্প্রসারণ ঘটলেও কয়লার ব্যবহার হ্রাস অব্যাহত থাকে।[১৪৬][১৪৭] তিনি ১০০টিরও বেশি ফেডারেল পরিবেশগত স্পোর্টস নিয়ম বাতিল করেন, যার মধ্যে রয়েছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ, বায়ু ও জলদূষণ রোধ, এবং বিষাক্ত পদার্থের ব্যবহার সংক্রান্ত বিধিনিষেধ। তিনি প্রাণী সুরক্ষা ও ফেডারেল অবকাঠামো প্রকল্পের পরিবেশগত মান দুর্বল করেন, পাশাপাশি ড্রিলিং ও সম্পদ উত্তোলনের জন্য অনুমোদিত অঞ্চল সম্প্রসারিত করেন, যেমন আর্কটিক অভয়ারণ্যে ড্রিলিংয়ের অনুমতি প্রদান।[১৪৮]